সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে বেড়েছে সব ধরনের সবজির দাম।এর প্রভাব পড়েছে নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষের ওপর।বাজার করতে এসে সাধারন মানুষ হিমশিম খাচ্ছেন।অতি বৃষ্টিতে সবজির বাজার চড়া বলে দাবী বিক্রেতাদের।
বাজারে কমতি দামে কোন সবজি নেই।লাউও বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ টাকা।বেগুনের কেজি ৮০-৯০ টাকা। পেয়াজের দাম বরাবরই ১১০-১২০ টাকা।১০০ টাকার কাঁচামরিচ এক লাফে ২০০-২২০ টাকা।আলু কেজি প্রতি ৬০ টাকা।
আজ সোমবার বিকেলে (৩০ সেপ্টেম্বর) উপজেলার চান্দাইকোনা ও নিমগাছি কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা গেছে,আদা,রশুন,করলা,পোটল, কাঁচা পেঁপে,শসা,গাজর, ফুলকপি,মিষ্টি কুমড়া,বরবটিসহ সব ধরনের শাক-সবজির সরবরাহ থাকলেও দাম চড়া।এ ছাড়াও উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের উল্লেখযোগ্য হাট-বাজারগুলোর অবস্থা একই।
বিক্রেতারা বলছেন,অতিরিক্ত বৃষ্টির কারনে বাজারে সবজির সরবরাহ কম।তাই দাম একটু বেশি।সবজির পাশাপাশি স্বস্থি নেই নিত্যপণ্যের বাজারেও।
ধানগড়া বাজারে কথা হয় জেসমিন নাহার নামে ‘আশা’ এনজিও এক চাকরিজীবির সঙ্গে।তিনি বলেন,বৃষ্টি,খরা,আন্দোলন-হরতাল বিভিন্ন অজুহাতে ধানগড়া বাজারে সারা বছরই জিনিসপত্রের দাম একটু বাড়তি দেখা যায়।বেশ কয়েকজন ক্রেতা জানান,কাঁচামাল ব্যবসায়ীদের কারো দোকানে মুল্য তালিকার চার্ট ঝুলানো নাই।বাজার মনিটরিং নাই।
ভোক্তা অধিকার বা উপজেলা প্রশাসনের সুষ্ঠ তদারকির অভাবে সলঙ্গা বাজার কাঁচামাল ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ব্যবসা করে থাকেন। ভ্রাম্যমান অভিযানও তেমন চোখে পড়ে না।তাই গরিব ও মধ্যবিত্তসহ সকল ক্রেতাসাধারনকে হিমশিমে পড়তে হচ্ছে।